কোরআনের বিধান অনুযায়ী কেবল ইমানদাররা জান্নাতে যাবেন। আর কাফিররা বা যারা ইমান আনেননি তারা চিরকাল জাহান্নামে থাকবেন। এটা আল্লাহতায়ালার মৌলিক নীতি। কিন্তু এমন কিছু ইমানদার রয়েছেন, যারা মুসলমান হওয়ার কারণে জান্নাতে যাবেন। তবে এর আগে জাহান্নাম থেকে পাপের শাস্তি ভোগ করে আসবেন।
তারা নিজেদের গুনাহ ও অপরাধের কারণে প্রথমে জাহান্নামে যাবেন। সেখানে তাদের নির্ধারিত শাস্তি ভোগ করবেন। এরপর আল্লাহতায়ালা চাইলে তাদের জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আর তারা যদি মৃত্যুর আগে নিজেদের কৃত পাপের কারণে অনুতপ্ত হয় এবং আল্লাহর কাছে তাওবা করে, আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে দিতে পারেন। এরপর চাইলে কোনো শাস্তি দেওয়া ছাড়াই জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারেন।
জাহান্নাম হয়ে কারা জান্নাতে যাবেন, তাদের ব্যাপারে বিভিন্ন হাদিসে বর্ণনা এসেছে। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী সে ধরনের কয়েকজনের বিবরণ-
প্রতিবেশীকে কষ্টদাতা : আবু হুরাইরা (রা.) রাসুল (সা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, ‘যার অত্যাচার (আচরণ) থেকে প্রতিবেশীরা নিরাপদ নয়, তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৬)
আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী : জুবাইর ইবনে মুতইম (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (বুখারি, হাদিস নম্বর : ৫৫২৫)
যে হারাম খাবার খায় : জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে দেহ হারাম খাদ্য দ্বারা লালিত-পালিত হয়েছে, তা জান্নাতে প্রবেশ করবে না।’ (বায়হাকি শরিফ, হাদিস : ৫৫২০)
অশ্লীলভাষী ও উগ্র মেজাজি : হারেছা ইবনে ওহাব (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘অশ্লীলভাষী ও উগ্র মেজাজি লোক জান্নাতে যাবেন না।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪১৬৮)
অবাধ্য সন্তান ও ‘দাইয়ুস’ : রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তিন শ্রেণির লোক জান্নাতে যাবেন না। মাতা-পিতার অবাধ্য সন্তান, দাইয়ুস (অর্থাৎ যিনি নিজের স্ত্রী-বোন প্রমুখ অধীনস্থ নারীকে বেপর্দা চলাফেরায় বাধা দেন না) এবং পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী।’ (মুসতাদরাকে হাকেম, হাদিস : ২২৬)
অন্যের সম্পদ আত্মসাৎকারী : আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কসম করে কোনো মুসলমানের সম্পদ আত্মসাৎ করে, আল্লাহতায়ালা তার জন্য জাহান্নাম ওয়াজিব করে দেন এবং জান্নাত হারাম করেন। এক ব্যক্তি বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! যদি সামান্য কোনো জিনিস হয়? তিনি বলেন, পিপুল গাছের একটি ছোট ডাল হলেও।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৯৬)
খোঁটাদাতা, অবাধ্য সন্তান ও মদ্যপায়ী : আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ‘উপকার করে খোঁটা দানকারী, মাতা-পিতার অবাধ্য সন্তান, সর্বদা মদপানকারীÑ এই তিন শ্রেণির মানুষ জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৫৫৭৭)
প্রতারণাকারী শাসক : মাকাল বিন ইয়াসার (রা.) বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘মুসলমানদের ওপর প্রতিনিধিত্বকারী শাসক যদি এ অবস্থায় মারা যায় যে, সে তার অধীনস্থদের ধোঁকা দিয়েছে। তাহলে আল্লাহতায়ালা তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেবেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৬১৮)
বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে যারা কুৎসা রটায় : হুজাইফা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘চোগলখোর জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৫১)
অন্যকে নিজের বাবা পরিচয়দাতা : সাদ (রা.) ও আবু বাকরাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জেনেশুনে নিজেকে অন্য বাবার সঙ্গে সম্পর্কিত করে অর্থাৎ নিজেকে অন্য বাবার সন্তান বলে পরিচয় দেয়, তার জন্য জান্নাত হারাম।’ (বুখারি, হাদিস : ৬২৬৯)
দাম্ভিক ও অহংকারকারী : আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) রাসুল (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, ‘যার অন্তরে অণু পরিমাণ অহংকার রয়েছে, তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (মুসলিম, হাদিস নম্বর : ১৩১)
রাসুল (সা.)-এর অবাধ্যতাকারী : আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার সব উম্মত জান্নাতে যাবে, কিন্তু যে (জান্নাতে যেতে) অস্বীকার করেছে। সাহাবিরা বললেন, আল্লাহর রাসুল! কে অস্বীকার করেছেন? তিনি বললেন, যে আমার আনুগত্য করে, সে জান্নাতে যাবে। আর যে আমার নাফরমানি করে, সে (জান্নাতে যেতে) অস্বীকার করেছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৭৩৭)
পার্থিব উদ্দেশ্যে ইলম শিক্ষাকারী : আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ইলম দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি অন্বেষণ করা হয়, সেই ইলম যদি কোনো ব্যক্তি দুনিয়াবি স্বার্থ-সম্পদ হাসিলের উদ্দেশ্যে অর্জন করেন, তিনি জান্নাতের ঘ্রাণও পাবেন না।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩১৭৯)
অকারণে তালাক কামনাকারী নারী : সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে নারী তার স্বামীর কাছে অকারণে তালাক কামনা করেন, তিনি জান্নাতের ঘ্রাণও পাবেন না।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১১০৮)
লৌকিকতা প্রদর্শনকারী : আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম একজন শহীদকে ডাকা হবে। অতঃপর একজন কারিকে। তারপর একজন দানশীল ব্যক্তিকে হাজির করা হবে। প্রত্যেককে তার কৃতকর্ম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। অতঃপর শহীদকে বীর-বাহাদুর উপাধি লাভের উদ্দেশ্যে জিহাদ করার অপরাধে, কারি সাহেবকে বড় কারির উপাধি ও সুখ্যাতি লাভের জন্য কিরাত শেখার অপরাধে এবং দানশীলকে বড় দাতা উপাধি লাভের উদ্দেশ্যে দান-সদকা করার অপরাধে উপুড় করে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৩৫২৭)
উত্তরাধিকার বঞ্চিতকারী : রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো ওয়ারিসকে তার অংশ (প্রাপ্য) থেকে বঞ্চিত করল, আল্লাহতায়ালা তাকে জান্নাতের অংশ থেকে বঞ্চিত করবেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৬৯৪)
কোরআনের বিধান অনুযায়ী কেবল ইমানদাররা জান্নাতে যাবেন। আর কাফিররা বা যারা ইমান আনেননি তারা চিরকাল জাহান্নামে থাকবেন। এটা আল্লাহতায়ালার মৌলিক নীতি। কিন্তু এমন কিছু ইমানদার রয়েছেন, যারা মুসলমান হওয়ার কারণে জান্নাতে যাবেন। তবে এর আগে জাহান্নাম থেকে পাপের শাস্তি ভোগ করে আসবেন।
তারা নিজেদের গুনাহ ও অপরাধের কারণে প্রথমে জাহান্নামে যাবেন। সেখানে তাদের নির্ধারিত শাস্তি ভোগ করবেন। এরপর আল্লাহতায়ালা চাইলে তাদের জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আর তারা যদি মৃত্যুর আগে নিজেদের কৃত পাপের কারণে অনুতপ্ত হয় এবং আল্লাহর কাছে তাওবা করে, আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে দিতে পারেন। এরপর চাইলে কোনো শাস্তি দেওয়া ছাড়াই জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারেন।
জাহান্নাম হয়ে কারা জান্নাতে যাবেন, তাদের ব্যাপারে বিভিন্ন হাদিসে বর্ণনা এসেছে। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী সে ধরনের কয়েকজনের বিবরণ-
প্রতিবেশীকে কষ্টদাতা : আবু হুরাইরা (রা.) রাসুল (সা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, ‘যার অত্যাচার (আচরণ) থেকে প্রতিবেশীরা নিরাপদ নয়, তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৬)
আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী : জুবাইর ইবনে মুতইম (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (বুখারি, হাদিস নম্বর : ৫৫২৫)
যে হারাম খাবার খায় : জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে দেহ হারাম খাদ্য দ্বারা লালিত-পালিত হয়েছে, তা জান্নাতে প্রবেশ করবে না।’ (বায়হাকি শরিফ, হাদিস : ৫৫২০)
অশ্লীলভাষী ও উগ্র মেজাজি : হারেছা ইবনে ওহাব (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘অশ্লীলভাষী ও উগ্র মেজাজি লোক জান্নাতে যাবেন না।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪১৬৮)
অবাধ্য সন্তান ও ‘দাইয়ুস’ : রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তিন শ্রেণির লোক জান্নাতে যাবেন না। মাতা-পিতার অবাধ্য সন্তান, দাইয়ুস (অর্থাৎ যিনি নিজের স্ত্রী-বোন প্রমুখ অধীনস্থ নারীকে বেপর্দা চলাফেরায় বাধা দেন না) এবং পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী।’ (মুসতাদরাকে হাকেম, হাদিস : ২২৬)
অন্যের সম্পদ আত্মসাৎকারী : আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কসম করে কোনো মুসলমানের সম্পদ আত্মসাৎ করে, আল্লাহতায়ালা তার জন্য জাহান্নাম ওয়াজিব করে দেন এবং জান্নাত হারাম করেন। এক ব্যক্তি বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! যদি সামান্য কোনো জিনিস হয়? তিনি বলেন, পিপুল গাছের একটি ছোট ডাল হলেও।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৯৬)
খোঁটাদাতা, অবাধ্য সন্তান ও মদ্যপায়ী : আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ‘উপকার করে খোঁটা দানকারী, মাতা-পিতার অবাধ্য সন্তান, সর্বদা মদপানকারীÑ এই তিন শ্রেণির মানুষ জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৫৫৭৭)
প্রতারণাকারী শাসক : মাকাল বিন ইয়াসার (রা.) বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘মুসলমানদের ওপর প্রতিনিধিত্বকারী শাসক যদি এ অবস্থায় মারা যায় যে, সে তার অধীনস্থদের ধোঁকা দিয়েছে। তাহলে আল্লাহতায়ালা তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেবেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৬১৮)
বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে যারা কুৎসা রটায় : হুজাইফা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘চোগলখোর জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৫১)
অন্যকে নিজের বাবা পরিচয়দাতা : সাদ (রা.) ও আবু বাকরাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জেনেশুনে নিজেকে অন্য বাবার সঙ্গে সম্পর্কিত করে অর্থাৎ নিজেকে অন্য বাবার সন্তান বলে পরিচয় দেয়, তার জন্য জান্নাত হারাম।’ (বুখারি, হাদিস : ৬২৬৯)
দাম্ভিক ও অহংকারকারী : আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) রাসুল (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, ‘যার অন্তরে অণু পরিমাণ অহংকার রয়েছে, তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবেন না।’ (মুসলিম, হাদিস নম্বর : ১৩১)
রাসুল (সা.)-এর অবাধ্যতাকারী : আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার সব উম্মত জান্নাতে যাবে, কিন্তু যে (জান্নাতে যেতে) অস্বীকার করেছে। সাহাবিরা বললেন, আল্লাহর রাসুল! কে অস্বীকার করেছেন? তিনি বললেন, যে আমার আনুগত্য করে, সে জান্নাতে যাবে। আর যে আমার নাফরমানি করে, সে (জান্নাতে যেতে) অস্বীকার করেছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৭৩৭)
পার্থিব উদ্দেশ্যে ইলম শিক্ষাকারী : আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ইলম দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি অন্বেষণ করা হয়, সেই ইলম যদি কোনো ব্যক্তি দুনিয়াবি স্বার্থ-সম্পদ হাসিলের উদ্দেশ্যে অর্জন করেন, তিনি জান্নাতের ঘ্রাণও পাবেন না।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩১৭৯)
অকারণে তালাক কামনাকারী নারী : সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে নারী তার স্বামীর কাছে অকারণে তালাক কামনা করেন, তিনি জান্নাতের ঘ্রাণও পাবেন না।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১১০৮)
লৌকিকতা প্রদর্শনকারী : আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম একজন শহীদকে ডাকা হবে। অতঃপর একজন কারিকে। তারপর একজন দানশীল ব্যক্তিকে হাজির করা হবে। প্রত্যেককে তার কৃতকর্ম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। অতঃপর শহীদকে বীর-বাহাদুর উপাধি লাভের উদ্দেশ্যে জিহাদ করার অপরাধে, কারি সাহেবকে বড় কারির উপাধি ও সুখ্যাতি লাভের জন্য কিরাত শেখার অপরাধে এবং দানশীলকে বড় দাতা উপাধি লাভের উদ্দেশ্যে দান-সদকা করার অপরাধে উপুড় করে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৩৫২৭)
উত্তরাধিকার বঞ্চিতকারী : রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো ওয়ারিসকে তার অংশ (প্রাপ্য) থেকে বঞ্চিত করল, আল্লাহতায়ালা তাকে জান্নাতের অংশ থেকে বঞ্চিত করবেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৬৯৪)
আমাদের সাইটে পোষ্ট গুলো যদি ভাল লাগে তাহলে শেয়ার করে
অন্যকে ও জানার তৌফিক দান করুন
আর আমাদের ফেসবুক পেইজ এ অবশ্যয় আপনি ১ টা লাইক দিবেন ।
আমাদের পোষ্ট গুলো পড়ার জন্য আপনাকে
অনেক অনেক মুবারক-বাদ । আবার নতুন পোষ্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো ইংশাআল্লাহ ।


No comments:
Post a Comment